ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই-সিএসই) সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। একইসঙ্গে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪৯.৭৬ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৬২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়া সূচক ৬.২৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২১৫ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৭.৬৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬৭টি কোম্পানির, কমেছে ৩০৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৫টির।
ডিএসইতে এদিন মোট ৬২১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৭৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক ১০৩.২৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬৮৪ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭২.৯৯ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৬৪ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ১২.০২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২১ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ৭০.৩১ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৩৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ২২৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪১টি কোম্পানির, কমেছে ১৭১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬টির।
দিন শেষে সিএসইতে ৭ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭ কোটি ৪৩ লাখ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।